কোয়েল পাখির খাবার দুই ধরণের হয়:
প্রাকৃতিক খাবার:
কীটপতঙ্গ:কোয়েল পাখি বিভিন্ন ধরণের কীটপতঙ্গ খেয়ে থাকে, যেমন পোকামাকড়, শুঁয়োপোকা, মশা, মাছি, ফড়িং, ইত্যাদি। এগুলো প্রোটিন, খনিজ ও ভিটামিনের ভালো উৎস।
কৃমি:কোয়েল পাখি বিভিন্ন ধরণের কৃমি খেয়ে থাকে, যেমন এঁচড়ো, জোঁক, ইত্যাদি। এগুলোও প্রোটিন, খনিজ ও ভিটামিনের ভালো উৎস।
বীজ:কোয়েল পাখি বিভিন্ন ধরণের বীজ খেয়ে থাকে, যেমন ধান, গম, জ্বার, বাজরা, মটরশুঁটি, ইত্যাদি। এগুলো কার্বোহাইড্রেটের ভালো উৎস।
ফল:কোয়েল পাখি বিভিন্ন ধরণের ফল খেয়ে থাকে, যেমন বেরি, আম, জাম, লেবু, ইত্যাদি। এগুলো ভিটামিন ও খনিজের ভালো উৎস।
সবজি:কোয়েল পাখি বিভিন্ন ধরণের সবজি খেয়ে থাকে, যেমন পালং শাক, লাউ শাক, শসা, গাজর, ইত্যাদি। এগুলোও ভিটামিন ও খনিজের ভালো উৎস।
বাণিজ্যিক খাবার:
কোয়েল ফিড:বাজারে বিভিন্ন কোম্পানি কোয়েলের জন্য বিশেষভাবে তৈরি খাবার বিক্রি করে। এই খাবারগুলোতে কোয়েলের সুষম বৃদ্ধি ও উৎপাদনের জন্য প্রয়োজনীয় সকল পুষ্টি উপাদান থাকে।
চালের গুঁড়ো: চালের গুঁড়ো কোয়েলের জন্য একটি ভালো খাবার। এতে প্রচুর পরিমাণে কার্বোহাইড্রেট থাকে।
ময়দা: ময়দাও কোয়েলের জন্য একটি ভালো খাবার। এতেও প্রচুর পরিমাণে কার্বোহাইড্রেট থাকে।
সয়াবিনের খোল: সয়াবিনের খোলে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন থাকে। এটি কোয়েলের জন্য একটি ভালো খাবার।
মাছের গুঁড়ো: মাছের গুঁড়োতে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন ও খনিজ থাকে। এটি কোয়েলের জন্য একটি ভালো খাবার।
খাওয়ানোর নিয়ম:
কোয়েল পাখিকে দিনে দুইবার খাবার খাওয়ানো উচিত।
সকালে প্রথম খাবার দেওয়া উচিত এবং বিকেলে দ্বিতীয় খাবার দেওয়া উচিত।
প্রতিবার খাবার দেওয়ার সময় যেন পর্যাপ্ত পরিমাণে খাবার দেওয়া হয়।
খাবার সবসময় পরিষ্কার ও শুষ্ক রাখতে হবে।
খাবারের পাশাপাশি পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি সরবরাহ করতে